প্রেস ক্লাবে দেশ বাঁচাও গণমঞ্চর সাংবাদিক বৈঠকে আইএসআই-এর অধ্যাপকরা-এই সময় আইন বদল ইতিহাস নষ্টের চেষ্টা, সরব অধ্যাপকরা এই সময়: ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইন্সটিটিউট (আইএসআই)-এর~~~� ইতিহাস। প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ যে আদর্শ নিয়ে এই প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিলেন, এই প্রস্তাবিত আইন সেটাকে পুরোপুরি নষ্ট করতে চায়।' এই প্রসঙ্গেই উঠে এসেছে আইএসআই সোসাইটির কথা। যা রাজ্য সরকারের সোসাইটি অ্যাক্টে স্বীকৃত। এই সোসাইটির মাধ্যমেই বর্তমানে দেশের সব ক'টি আইএসআই পরিচালিত হয়। কিন্তু নতুন আইএসআই বিলে সেই সোসাইটির অবলুপ্তি ঘটিয়ে একটি বোর্ড অফ গভর্নর্স তৈরির কথা জানানো হয়েছে। যেখানে মূলত কেন্দ্রীয় সরকারের মনোনীত সদস্যরাই শুধু থাকবেন। পাশাপাশি এই আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে যে, প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর কলকাতা থেকে সরতে পারে। প্রতিষ্ঠানের আর এক বিজ্ঞানী ও অধ্যাপক দেবরূপ চক্রবর্তীর কথায়, 'এই সোসাইটিতে কিন্তু বর্তমানে দেশের যে কোনও নাগরিক সদস্য হতে পারেন। তবে শর্ত তাঁকে মাস্টার্স হতে হবে। অর্থাৎ এই ভাবেই সমাজের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে বর্তমানে আইএসআই পরিচালিত হচ্ছে। তবে নতুন এই আইন ক্ষতি করবে প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান চর্চার স্বাধীন আবহের।' অধ্যাপকদের চিন্তা যে এই বিল আইনে পরিণত হলে ফরমায়েশি গবেষণা, কর্পোরেট পরিচালিত মুনাফা নির্ভর গবেষণা এবং অপবিজ্ঞান চর্চায় উৎসাহ দেওয়া হতে পারে। সেই কারণে রাজ্যের সব দলের সাংসদদের কাছেও পার্লামেন্টে এই বিল নিয়ে সরব হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে আইএসআই-এর কয়েক জন পড়ুয়া লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। যাতে সংসদে এই বিষয়ে তাঁরা সরব হন। আইএসআই বিল~~~ে বর্তমানে আইএসআই পরিচালিত হচ্ছে। তবে নতুন এই আইন ক্ষতি করবে প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান চর্চার স্বাধীন আবহের।' অধ্যাপকদের চিন্তা যে এই বিল আইনে পরিণত হলে ফরমায়েশি গবেষণা, কর্পোরেট পরিচালিত মুনাফা নির্ভর গবেষণা এবং অপবিজ্ঞান চর্চায় উৎসাহ দেওয়া হতে পারে। সেই কারণে রাজ্যের সব দলের সাংসদদের কাছেও পার্লামেন্টে এই বিল নিয়ে সরব হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে আইএসআই-এর কয়েক জন পড়ুয়া লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। যাতে সংসদে এই বিষয়ে তাঁরা সরব হন। আইএসআই বিল



